ইঁদুরকে কেউ পছন্দ করে না। কীভাবে করবে? এটা-ওটা কেটে কম ক্ষতি তো এরা করে না আমাদের। তবে আফ্রিকার জায়ান্ট পাউচড র্যাট নামের দেড়-দুই কেজির বিশালাকায় সেই বাদামি ইঁদুরের কথা আলাদা। মানুষের নানা ধরনের উপকার করে রীতিমতো ‘বীর ইঁদুর’ নামে পরিচিতি পেয়ে গেছে এরা। এখন, তাদের পছন্দ করার আরও কারণ খুঁজে পাবেন। গ
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের ৭টি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ও ১০টি জাতীয় উদ্যানের অন্যতম। কাগজপত্রে এ সংরক্ষিত বনাঞ্চলটির আয়তন ১ হাজার ২৫০ হেক্টর হলে বাস্তবে কতটুকু আছে তা জানে না বন বিভাগ। ১৯৯৬ সালে এই বনকে ‘জাতীয় উদ্যান’ হিসেবে ঘোষণা করা হলেও এখনো ভূমি জরিপ হয়নি।
সন্তানের বড় শিক্ষক তার মা। সন্তানের ছোটবেলায় লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে। শুধু লেখাপড়া নয়, আদবকায়দা, সামাজিক রীতিনীতি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ—সবকিছু শিক্ষায় রয়েছে মায়ের অনেক বড় প্রভাব।
কক্সবাজারের ঈদগাঁওয়ের বনে একটি বন্য হাতি শাবকের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার ইসলামাবাদ ইউনিয়নের গজালিয়ার গর্জনতলী এলাকা থেকে হাতিটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এই বিশ্বে দ্বীপের অভাব নেই। তবে আকারে বড় দ্বীপের সংখ্যা খুব বেশি নয়। এমনকি কয়েক হাজার দ্বীপ মিলিয়ে গড়ে উঠেছে এমন দেশও আছে। আবার একটি দ্বীপ নিয়ে গড়ে উঠেছে এমন দেশও আছে। আজ পরিচিত হব আয়তনে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ১০ দ্বীপের সঙ্গে।
রেললাইনের ওপর গরু, মহিষ এমনকি হাতি চলে আসার নজিরও আছে। তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না জলজ্যান্ত একটি সিল রেলপথের ওপর উঠে আসবে। কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও সাগর থেকে ওঠে এসে একটি সিল একেবারে রেললাইনের মাঝখানে রীতিমতো আসন গেড়ে বসে। তারপর?
দেশের বুনো হাতির কথা বললে প্রথমেই মাথায় আসে চট্টগ্রাম-পার্বত্য চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে পাহাড়ি অরণ্যে বিচরণ করা হাতিদের কথা। ময়মনসিংহ বিভাগের গারো পাহাড়ের সীমান্তবর্তী এলাকায় ভারত-বাংলাদেশ মিলিয়ে ঘুরে বেড়ানো হাতিদের কথাও বলতে পারেন কেউ কেউ। সিলেটের বিভিন্ন অরণ্যে যে একসময় বুনো হাতির বিচরণ ছিল, এটা হয়ত
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে বাঘের অবস্থা খুব একটা সুবিধার নয়। ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া থেকে বন্য পরিবেশে বিচরণ করা বাঘ হারিয়েই গেছে। সেখানে থাইল্যান্ডের একটি অরণ্য অঞ্চল একেবারেই ব্যতিক্রম। ওয়েস্টার্ন ফরেস্ট কমপ্লেক্স (ওয়েফকম) নামের ১৮ হাজার বর্গকিলোমিটারের এই এলাকায় ১৬ বছরে বাঘের সংখ্যা তিন গুণ হয়ে গে
নানা মাধ্যমে চন্দ্রবোড়া নিয়ে ছড়িয়েছে নানা ধরনের কাহিনি। এগুলোর অনেকগুলো নিঃসন্দেহে নিছক গুজব। কেউ কেউ বলছেন চন্দ্রবোড়াই দেশের সবচেয়ে বিষধর সাপ? কেউ আবার বলছেন এর অ্যান্টিভেনম নেই। তেমনি এটি বাংলাদেশের সাপ নাকি ভারত থেকে এসেছে তা নিয়েও আছে তর্ক। আবার এটি হিংস্র এবং আক্রমণাত্মক প্রকৃতির নাকি চুপচাপ স্
বন বিভাগের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের হটলাইনে প্রায় প্রতি মিনিটেই সাপের আতঙ্কে মানুষ কল করছে। অনেকে রাসেলস ভাইপার সাপ মনে করে আতঙ্কিত হয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলছেন ধরে ফেলা প্রাণীগুলোকে। মেরে আবার পুরস্কারও দাবি করছেন কেউ কেউ। তবে মেরে ফেলা সাপগুলোর প্রায় ৮০ ভাগেরই বিষ নেই।
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার পৃথক এলাকা থেকে চারটি বন্য প্রাণী উদ্ধার করেছে বন্য প্রাণী সেবা ফাউন্ডেশন কর্তৃপক্ষ। আজ শনিবার শহরতলির রুপশপুর এলাকার একটি বাড়ির থেকে বেত আঁচড়, জেটি রোড থেকে অজগর সাপ ও সিন্দুরখান রোড থেকে দুইটি চিল উদ্ধার করা হয়।
আইবেরিয়ান লিংক্স প্রজাতির বিড়ালকে পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্লভ বিড়ালগুলোর একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বহুদিন ধরেই এই বিড়াল প্রজাতিকে বিপন্ন প্রাণীর তালিকায় রেখেছিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার (আইইউসিএন)। আশার কথা হলো, একটি নতুন প্রতিবেদনে এই বিড়াল প্রজাতি আর বিপন্ন নয় বলে ঘোষণা দিয়েছে সংস্থ
মৌলভীবাজারে সবুজ রঙের গ্রিন পিট ভাইপার নামের একটি বিষধর সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে শ্রীমঙ্গলের নতুন বাজার কলার আড়ত থেকে এই সাপটিকে উদ্ধার করে শ্রীমঙ্গল বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশন।
ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে বিধ্বস্ত সুন্দরবনের প্রাণ-প্রকৃতি। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণে কাজ শুরু করেছে বন বিভাগ। বনের বিভিন্ন স্থানে মিলছে বন্য প্রাণীর মরদেহ। ধীরে ধীরে স্পষ্ট হচ্ছে বনের ক্ষত।
এখনো আমাদের দেশের বিভিন্ন গ্রামে তো বটেই, শহরাঞ্চলেও টিকে আছে কোনো কোনো বন্যপ্রাণী। গত ৪ মে যেমন শেরপুর পৌর শহরের ভেতরেই ধরা পড়ে একটি হগ ব্যাজার। আমাদের আশপাশে থাকা এসব প্রাণীরও তো বেঁচে থাকার অধিকার আছে আপন পরিবেশে। এদের নিয়ে আজ ২২ মে বিশ্ব জীববৈচিত্র্য দিবসের আয়োজন।
দুপুরের খাওয়া শেষ। মাছের কাঁটা, ভাত আর কিছু উচ্ছিষ্ট মিলিয়ে একটি প্লাস্টিকের বাটিতে নেওয়া হলো। এরপর বাসার বাইরে রাস্তার পাশে সেগুলো রেখে আসা হলো কয়েকটি কুকুরের জন্য।
কয়েক দশক আগেও গ্রামীণ বনবাদাড়ে ছিল বন্য প্রাণীর অবাধ বিচরণ। এমনও দেখা গেছে, দিনদুপুরে হিংস্র প্রাণীরা গেরস্তবাড়ির আশপাশে ঘুরে বেড়াত। হাঁস-মুরগি শিকারের লোভে গ্রামীণ বনঝোপে ঘাপটি মেরে বসে থাকতে দেখা যেত যখন-তখন।